তথ্যযুগের তিনকাল বোঝা
Last updated
Last updated
ইউনিট ২: ডেটা এবং বিশ্লেষণ (ICT) পার্ট ৩: অ্যালগরিদম এবং তথ্যযুগের তিনকাল
এই ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে অ্যালগরিদমের সহজ ব্যাখ্যা এবং তথ্যযুগের তিনটি পর্যায় নিয়ে। ভিডিওটি নন-সিএসই শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্য প্রযুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো সহজভাবে তুলে ধরেছে।
অর্থ: অ্যালগরিদম হলো একটি Step-by-Step প্রক্রিয়া বা ফর্মুলা, যা কোনো সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
উদাহরণ:
রান্নার রেসিপি (Step-by-Step গাইড)।
গুগলে কিছু খোঁজা (Search Engine Algorithm)।
অ্যালগরিদমের বৈশিষ্ট্য:
নির্দিষ্টতা: প্রতিটি ধাপ স্পষ্ট ও নির্দিষ্ট।
কার্যক্ষমতা: প্রতিটি ধাপ কার্যকর এবং সমস্যার সমাধান নিশ্চিত করে।
ধারাবাহিকতা: ধাপে ধাপে কাজ সম্পন্ন হয়।
তথ্যযুগকে তিনটি প্রধান কালে ভাগ করা যায়:
ক. প্রথম তথ্যযুগ (First Information Age):
সময়কাল: মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার থেকে শুরু।
বৈশিষ্ট্য:
জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য মুদ্রণ প্রযুক্তি ব্যবহার।
বই, পত্রিকা, এবং সংবাদপত্রের মাধ্যমে তথ্য প্রচার।
খ. দ্বিতীয় তথ্যযুগ (Second Information Age):
সময়কাল: ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটারের আগমন।
বৈশিষ্ট্য:
রেডিও, টেলিভিশন, এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে দ্রুত তথ্য প্রচার।
ডেটা প্রসেসিং এবং ইলেকট্রনিক স্টোরেজ।
গ. তৃতীয় তথ্যযুগ (Third Information Age):
সময়কাল: ইন্টারনেট এবং ক্লাউড কম্পিউটিং-এর যুগ।
বৈশিষ্ট্য:
অনলাইনে তথ্য প্রবাহিত হওয়ার গতি বৃদ্ধি।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং বিগ ডেটার ব্যবহার।
গ্লোবাল সংযোগ এবং রিয়েল-টাইম ডেটা অ্যাক্সেস।
অ্যালগরিদমের সহজ ব্যাখ্যা এবং এর প্রয়োগ।
তথ্যযুগের তিনটি পর্যায় এবং তাদের বৈশিষ্ট্য।
জ্ঞান এবং অ্যালগরিদম কীভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে।