বিট ও বাইট কী? বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বা দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত
Last updated
Last updated
ইউনিট ২: ডেটা এবং বিশ্লেষণ (ICT) পার্ট ৭: বিট, বাইট এবং বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
এই ভিডিওতে আমরা আলোচনা করেছি কিভাবে কম্পিউটার আমাদের ডেটা নেয়, তা প্রসেস করে এবং সংরক্ষণ করে। এখানে বিট ও বাইটের পার্থক্য, তাদের ব্যবহার এবং বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির গুরুত্ব বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
বিট (Bit):
বিট হলো বাইনারি ডিজিটের সংক্ষিপ্ত রূপ।
এটি কম্পিউটারের ডেটা পরিমাপের সবচেয়ে ছোট একক।
একটি বিটে দুটি অবস্থা থাকতে পারে: 0 অথবা 1।
বাইট (Byte):
৮টি বিট মিলে ১টি বাইট হয়।
উদাহরণ: একটি অক্ষর বা ক্যারেক্টার সংরক্ষণ করতে সাধারণত ১ বাইট প্রয়োজন হয়।
বিট এবং বাইটের পার্থক্য:
বিট
বাইট
সবচেয়ে ছোট ডেটা একক।
৮ বিটের সমান।
শুধুমাত্র 0 এবং 1 ধারণ করে।
বড় ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত।
বাইনারি হলো দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি, যা কেবল দুটি সংখ্যা (0 এবং 1) ব্যবহার করে।
কম্পিউটার শুধুমাত্র বাইনারি ভাষা বুঝতে পারে।
উদাহরণ:
Decimal (10): 0, 1, 2, 3...
Binary (2): 0, 1
বাইনারি পদ্ধতির ব্যবহার:
ডেটা প্রসেসিং।
মেমরি স্টোরেজ।
লজিকাল অপারেশন।
কম্পিউটার প্রতিটি ডেটাকে 0 এবং 1-এ রূপান্তর করে।
উদাহরণ:
সংখ্যা 5 বাইনারিতে 101।
অক্ষর A বাইনারিতে 01000001।
স্টোরেজ মাপ:
হার্ডড্রাইভ এবং মেমরি ডিভাইসগুলোর ক্ষমতা বাইটে পরিমাপ করা হয়।
উদাহরণ: 1GB = 1,073,741,824 Bytes।
ফাইল সাইজ:
ডকুমেন্ট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদির সাইজ মাপতে।
ডেটা ট্রান্সমিশন।
ইন্টারনেটের গতি মাপার একক: Mbps (Megabits per second)।
টেলিযোগাযোগের মৌলিক ইউনিট।
বিট এবং বাইটের মধ্যে পার্থক্য এবং তাদের ভূমিকা।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির কার্যপ্রণালী।
কম্পিউটারের ডেটা প্রসেসিংয়ে বিট ও বাইটের ব্যবহার।