Introduction to সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং
Last updated
Last updated
ইউনিট ৩: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং (Software Engineering) পার্ট ১: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভূমিকা এবং প্রাথমিক ধারণা
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন একটি শৃঙ্খলা যা সফটওয়্যার তৈরির জন্য বিজ্ঞানসম্মত নীতিমালা এবং প্রক্রিয়াগুলোকে অনুসরণ করে।
এর লক্ষ্য হলো:
কার্যকরী সফটওয়্যার তৈরি।
সময়মতো ডেলিভারি।
মানসম্পন্ন সফটওয়্যার উন্নয়ন।
হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক বোঝা।
কীভাবে সফটওয়্যার হার্ডওয়্যারের সাথে কার্যকরভাবে কাজ করে তা নিশ্চিত করা।
প্রোগ্রামিং ভাষা:
সফটওয়্যার তৈরি করতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ভাষা।
উদাহরণ: Python, Java, C++।
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP):
প্রোগ্রামকে ক্লাস এবং অবজেক্ট আকারে বিভক্ত করা।
পুনরায় ব্যবহারযোগ্য কোড তৈরি করা।
সফটওয়্যার তৈরির আগে এর কাঠামো ডিজাইন করা হয়।
উদাহরণ: ফ্লোচার্ট, ডায়াগ্রাম।
সফটওয়্যার তৈরির জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন টুলস।
উদাহরণ: GitHub, Visual Studio, IntelliJ।
ধাপগুলো:
প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ।
পরিকল্পনা।
ডিজাইন।
ডেভেলপমেন্ট।
টেস্টিং।
ডেপ্লয়মেন্ট।
রক্ষণাবেক্ষণ।
টেস্টিং:
সফটওয়্যারের বাগ বা ত্রুটি সনাক্ত করা।
উদাহরণ: ম্যানুয়াল টেস্টিং, অটোমেটেড টেস্টিং।
ডকুমেন্টেশন:
সফটওয়্যার ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় গাইড তৈরি।
টিমে কাজ করার দক্ষতা উন্নয়ন।
কোড শেয়ারিং এবং সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট:
ওয়েবসাইট তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণ।
উদাহরণ: HTML, CSS, Django।
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট:
Android এবং iOS অ্যাপ তৈরি।
সফটওয়্যারকে হ্যাকিং এবং ডেটা চুরি থেকে সুরক্ষিত রাখা।
উদাহরণ: এনক্রিপশন, ফায়ারওয়াল।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভূমিকা এবং এর বিভিন্ন শাখা।
সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া এবং টুলস।
ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের প্রাথমিক ধারণা।
সাইবার নিরাপত্তার গুরুত্ব।